১।ওর অশ্রুপূর্ণ রক্তাক্ত নিষ্প্রাণ শব্দের বুলি
ওই ভীষণ নর্দমাটায় আটকে পড়ে
বেরিয়ে আসতে চায় বারে বারে
কিন্তু তারও অতলে
কিলবিল করা কীটের দল
ওকে টেনে নামায় সেই ভীষণ
বীভৎস অতলে, যেখানে বেঁচে থাকাই
নিয়ত মৃত্যুযন্ত্রণা !!!
নামার আগে একবার ভেসে ওঠা
প্রিয় রুদ্র রৌদ্রের প্রখর নিদাঘে
পিঠটাকে শেষবারের মত তাঁতিয়ে নেওয়া,
মাথার এলোমেলো চুলে হাত দিয়ে
শেষবারের মত উত্তাপ ছুঁয়ে দেখা......
অতঃপর যন্ত্রণা ???
ঠিক ততক্ষণই যতক্ষণ রক্তেভেজা
আর্ত শব্দগুলোর প্রোটোপ্লাজমীয় স্পন্দনকে
পাষাণের ক্ষুধা গিলে না খায়
অতঃপর বিজয়ী (বিশেষ পন্থায় জয়ী) পাষাণ
কেবলি ক্ষয়ে যেতে থাকবে
আজ থেকে অতিদূর বা অদূর
অনিশ্চয়তায় আগত সুনিশ্চিত ভবিষ্যতে
সেই রক্তাক্ত শব্দগুলোর প্রখর ক্ষুরধারে ...!!!
২।সেদিন দেখে এলাম এক ধূসর বায়োস্কোপ
চিত্রায়িত হয়েছে সেখানে ---কী ভীষণ আমোদে
হা'ঘরে হা'ভাতে মৃত- অর্ধমৃত- জীবিত রুগ্ন
শবগুলোর কাঁচা মাংস খুবলে খেয়ে
পুষ্ট হয়েছে কালো শীর্ণ শকুনের দল !!!
আজও কোটি পেটের ক্ষুধা পোড়ে
দুর্ভিক্ষের হুতাশনে অমোঘ অন্ধকার হতাশায়......
পোড়ে মানুষের মাংস ---তার তীব্র ঘ্রাণে
মাতাল হয় নরখাদক বাঘ---
কসাই হয়ে চাপাতির নিচে গোমাংসের বদলে ঠেলে দেয়
এই মৃত- অর্ধমৃত - জীবিত শবগুলোকে!!!
আর তাই কিনে নেয় ক্ষুধার্ত অসুস্থ ভেকের দল ।
এইসব মৃত- অর্ধমৃত - জীবিত রুগ্ন শবগুলো
পড়ে থাকে পথের ধুলোয়
ছোট পাষাণের টুকরোর মত
কখনও খেয়ালিদের লাথিতে ধুলোয় খায় গড়াগড়ি
কখনও বা কেউ ছুড়ে দেয় উপরের দিকে
আর প্রচণ্ড ভরবেগে নেমে আসে পৃথিবীর বুকে
নিদারুণ ধাক্কায় বিদীর্ণ হয়ে ছড়িয়ে পড়ে
চারদিকে রক্তের ছোপ ছিটিয়ে ---
অতঃপর ঢাকা পড়ে দ্রুত ধুলোর স্তরে!!!
এসব পথিক পাষাণের দৃষ্টিতে বহুকাল ধরে
ক্ষুব্ধতা আর প্রাপ্য বঞ্চনার রোমশ ক্ষুধা ,
মিটবে না -- কিছুতেই মিটবে না
কারণ উত্তর মেলেনি একটি প্রশ্নের.
বিজয়ী হয়েছ , কিন্তু নিজের থেকে স্বাধীন কি ???
প্রিয় রুদ্র রৌদ্রের প্রখর নিদাঘে
পিঠটাকে শেষবারের মত তাঁতিয়ে নেওয়া,
মাথার এলোমেলো চুলে হাত দিয়ে
শেষবারের মত উত্তাপ ছুঁয়ে দেখা......
অতঃপর যন্ত্রণা ???
ঠিক ততক্ষণই যতক্ষণ রক্তেভেজা
আর্ত শব্দগুলোর প্রোটোপ্লাজমীয় স্পন্দনকে
পাষাণের ক্ষুধা গিলে না খায়
অতঃপর বিজয়ী (বিশেষ পন্থায় জয়ী) পাষাণ
কেবলি ক্ষয়ে যেতে থাকবে
আজ থেকে অতিদূর বা অদূর
অনিশ্চয়তায় আগত সুনিশ্চিত ভবিষ্যতে
সেই রক্তাক্ত শব্দগুলোর প্রখর ক্ষুরধারে ...!!!
২।সেদিন দেখে এলাম এক ধূসর বায়োস্কোপ
চিত্রায়িত হয়েছে সেখানে ---কী ভীষণ আমোদে
হা'ঘরে হা'ভাতে মৃত- অর্ধমৃত- জীবিত রুগ্ন
শবগুলোর কাঁচা মাংস খুবলে খেয়ে
পুষ্ট হয়েছে কালো শীর্ণ শকুনের দল !!!
আজও কোটি পেটের ক্ষুধা পোড়ে
দুর্ভিক্ষের হুতাশনে অমোঘ অন্ধকার হতাশায়......
পোড়ে মানুষের মাংস ---তার তীব্র ঘ্রাণে
মাতাল হয় নরখাদক বাঘ---
কসাই হয়ে চাপাতির নিচে গোমাংসের বদলে ঠেলে দেয়
এই মৃত- অর্ধমৃত - জীবিত শবগুলোকে!!!
আর তাই কিনে নেয় ক্ষুধার্ত অসুস্থ ভেকের দল ।
এইসব মৃত- অর্ধমৃত - জীবিত রুগ্ন শবগুলো
পড়ে থাকে পথের ধুলোয়
ছোট পাষাণের টুকরোর মত
কখনও খেয়ালিদের লাথিতে ধুলোয় খায় গড়াগড়ি
কখনও বা কেউ ছুড়ে দেয় উপরের দিকে
আর প্রচণ্ড ভরবেগে নেমে আসে পৃথিবীর বুকে
নিদারুণ ধাক্কায় বিদীর্ণ হয়ে ছড়িয়ে পড়ে
চারদিকে রক্তের ছোপ ছিটিয়ে ---
অতঃপর ঢাকা পড়ে দ্রুত ধুলোর স্তরে!!!
এসব পথিক পাষাণের দৃষ্টিতে বহুকাল ধরে
ক্ষুব্ধতা আর প্রাপ্য বঞ্চনার রোমশ ক্ষুধা ,
মিটবে না -- কিছুতেই মিটবে না
কারণ উত্তর মেলেনি একটি প্রশ্নের.
বিজয়ী হয়েছ , কিন্তু নিজের থেকে স্বাধীন কি ???
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন