(১)
তোমার হাতে আঠার মতন লেগে থাকা আমার ,
এ স্বোপার্জিত আমি কে মানসিক করেই রাখো ,
শরীরে বইয়ে দিয়ে তাকে ; আমাদের
স্বর্গচ্যুত নর-নারী করো না ...!
(২)
যাযাবর পাখির মত পালক বিছিয়ে শুয়ে থাকি ,
দশ বা তার গুণিতক সংখ্যক মৃতবৎ আঙ্গুলের স্পর্শ
পাবার কামনায় ।
আমার , আমাদের এসবটুকুন অনুভূতি
স্যাকারিনের লাল জলের মত নিস্তেজ ,
দিনে দিনে খেলো হতে থাকে আর
সময়ে অসময়ে পোশাক পাল্টাতে
পর্দা- বেপর্দা হয় ।
(৩)
ঘুমহীন , এক রাতের তারারা এখনও ১১নম্বর
বাড়ির লোকদের মতই অপরিচিত ।
নষ্ট ফোবিয়া , অজস্র প্রাকৃত অনুরণন ,
কেবলই মিউটেশনের সংখ্যা চলে বাড়িয়ে ।
একবার হারাতে জানলে আর উপরে উঠতুম না ,
তবুও জানি না হারিয়ে যেতে ; জানি,
কেবল, " দূরের পাহাড়" এখনও নীল মনে হয় !
(৪)
আমি তাদের শরীরের এপিটাফগুলো পড়তে পাই ;
তারা দুটো রঙই ছুঁড়তে জানে ; কালো আর নীল,
বিস্ময়ের কালো, ক্ষতের কালো আর ঈর্ষার কালো ।
কখনো সন্ধ্যায় দূর নীলে অভিসারে নীল-বসনা হতে বলে,
আবার কখনো বিষে নীল বানানোর আয়োজন চালায় ।
স্বর্গচ্যুত হবার পর থেকে নীল আকাশ দেখতে পারি , মাটির
নীল সমুদ্র স্বর্গ থেকেও দেখা যেত । কেবল নীলাকাশের মোহে
উজিয়ে দিলাম আমার ৩টি নীলপদ্ম । আর এখনও নিজের কাছে
দরাদরি নিয়ে বসি ,পদ্ম পাপড়ি গুলো ছিঁড়ে কুটিকুটি করি আর
জোড়া লাগাই আবারও ।
(৫)
নীলে নীলে ছেয়ে গেল বলে আমার ধানী জমি ,
কখনো আমার জমিন বিকোয়, কখনো বা বিকোয় কুঠির মালিক ।
সমতল জমিনে নীল ফাঙ্গাস গেড়ে বসেছে , আর ওদিকে প্রতিটা
পাহাড়ই দূরে নীল , কাছে ধূসর আর
চক্রটা অসমাপ্তিতে পর্যবসিত ।
তোমার হাতে আঠার মতন লেগে থাকা আমার ,
এ স্বোপার্জিত আমি কে মানসিক করেই রাখো ,
শরীরে বইয়ে দিয়ে তাকে ; আমাদের
স্বর্গচ্যুত নর-নারী করো না ...!
(২)
যাযাবর পাখির মত পালক বিছিয়ে শুয়ে থাকি ,
দশ বা তার গুণিতক সংখ্যক মৃতবৎ আঙ্গুলের স্পর্শ
পাবার কামনায় ।
আমার , আমাদের এসবটুকুন অনুভূতি
স্যাকারিনের লাল জলের মত নিস্তেজ ,
দিনে দিনে খেলো হতে থাকে আর
সময়ে অসময়ে পোশাক পাল্টাতে
পর্দা- বেপর্দা হয় ।
(৩)
ঘুমহীন , এক রাতের তারারা এখনও ১১নম্বর
বাড়ির লোকদের মতই অপরিচিত ।
নষ্ট ফোবিয়া , অজস্র প্রাকৃত অনুরণন ,
কেবলই মিউটেশনের সংখ্যা চলে বাড়িয়ে ।
একবার হারাতে জানলে আর উপরে উঠতুম না ,
তবুও জানি না হারিয়ে যেতে ; জানি,
কেবল, " দূরের পাহাড়" এখনও নীল মনে হয় !
(৪)
আমি তাদের শরীরের এপিটাফগুলো পড়তে পাই ;
তারা দুটো রঙই ছুঁড়তে জানে ; কালো আর নীল,
বিস্ময়ের কালো, ক্ষতের কালো আর ঈর্ষার কালো ।
কখনো সন্ধ্যায় দূর নীলে অভিসারে নীল-বসনা হতে বলে,
আবার কখনো বিষে নীল বানানোর আয়োজন চালায় ।
স্বর্গচ্যুত হবার পর থেকে নীল আকাশ দেখতে পারি , মাটির
নীল সমুদ্র স্বর্গ থেকেও দেখা যেত । কেবল নীলাকাশের মোহে
উজিয়ে দিলাম আমার ৩টি নীলপদ্ম । আর এখনও নিজের কাছে
দরাদরি নিয়ে বসি ,পদ্ম পাপড়ি গুলো ছিঁড়ে কুটিকুটি করি আর
জোড়া লাগাই আবারও ।
(৫)
নীলে নীলে ছেয়ে গেল বলে আমার ধানী জমি ,
কখনো আমার জমিন বিকোয়, কখনো বা বিকোয় কুঠির মালিক ।
সমতল জমিনে নীল ফাঙ্গাস গেড়ে বসেছে , আর ওদিকে প্রতিটা
পাহাড়ই দূরে নীল , কাছে ধূসর আর
চক্রটা অসমাপ্তিতে পর্যবসিত ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন